যদি কোনো করদাতা ৩০ নভেম্বর বা কর দিবসের পরে রিটার্ন দাখিল করতে না পারেন, তাহলে অন্তত ছয় ধরনের সুবিধা পাবে না, যেমনঃ
১) কর অব্যাহতির সুবিধা পাবে না, অর্থাৎ যেকোনো ধরনের কর অব্যাহতি প্রাপ্ত আয় করযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবে।
২) করমুক্ত আয়ের সুবিধা পাবে না।
৩) হৃাসকৃত হারে কর প্রদানের সুবিধা পাবে না।
৪) বিনিয়োগজনিত কর রেয়াত সুবিধা পাবে না।
৫) আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ১৭৪ অনুযায়ী অতিরিক্ত কর পরিশোধ করতে হবে।
৬) আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ২৬৬ অনুযায়ী নির্ধারিত হারে জরিমানা দিতে হবে।
আয়কর রিটার্ন জমা না দিলে আরও কিছু সমস্যা হতে পারেঃ
-নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমা না দিলে পরবর্তীতে ট্রেড লাইসেন্স করেত পারবেন না। আয়কর জমা দেওয়ার তথ্য ভিসার জন্য প্রয়োজন হবে।
– সময়মতো রিটার্ন না দিলে এক হাজার টাকা অথবা আগের বছরের ট্যাক্সের ১০% জরিমানা হতে পারে, যেটি বেশি হবে সেটি টেনাল্টি হিসেবে ধরা হবে।
– কয়েক বছর ধরে রিটার্ন দাখিল না করলে প্রতিদিন ৫০ টাকা করে জরিমানা হতে পারে।
– পুরোনো করদাতাদের ক্ষেত্রে গত বছরের করের ৫০% পর্যন্ত বাড়তি দিতে হতে পারে।
– করযোগ্য হলেও কর না দিলে তিন ধরনের জরিমানা হতে পারে; বকেয়া করের ২৫% বাড়তি জরিমানা, প্রতি মাসে ২% সরল সুদ এবং বকেয়া করের সমপরিমাণ জরিমানা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ও সব রকমের TAX, VAT ও Company রিলেটেড সেবা নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। মাহমুদ এন্ড এসোসিয়েটস। ৪ বাই ৭ এর ৮, ইষ্টার্ন ট্রেড সেন্টার, ৫ম তলা, ৫৬ নয়া পল্টন, ভিআইপি রোড, ঢাকা-১০০০